দূষণঃ সেইন্ট মার্টিনস এর ঋণ কি করে শুধবো আমরা ???
শহরের একঘেয়েমি থেকে নিজেকে বেশ খানিকটা দূরে অথচ প্রকৃতির খুব কাছে নিয়ে যাবার জন্য সেইন্ট মার্টিনস নিঃসন্দেহে একটা অপূর্ব পর্যটনকেন্দ্র। আমরা নিজেদের তাগিদেই প্রকৃতির খুব কাছে যাই। প্রকৃতির স্পর্শে আমাদের প্রাণের যান্ত্রিকতার একঘেয়েমি কেটে যায়। তাই প্রকৃতির কাছে আমরা চির ঋণী। আমাদের মাঝে অনেকেই জেনে বা না জেনে প্রায় কৃতঘ্নের মতন কাজ করে ফেলি। কথাটা হয়তো একটু ভারি কিন্তু একটু চিন্তা করলেই দেখা যায় যে, প্রকৃতির কাছে আমরা নিজেদের প্রয়োজনেই ছুটে যাই সেই একই প্রকৃতিকে হয়ত অজান্তেই দূষিত করে ঘরে ফিরি। একটু সচেতন হলেই হয়ত আমরা এই রকম বোকামি থেকে বিরত থাকতে পারবো।
বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল বা কোরাল দ্বীপ সেইন্ট মার্টিনস এর পাড় ধরে আপনি যদি হাটতে থাকেন খানিক সময় পর পর কিছু কিছু দৃশ্য দেখে হয়ত আপনি বিস্মিত হবেন।পর্যটন বা মনের খোরাক মেটাতে আমরা ভালবেসে যে সেইন্ট মার্টিনের কাছে ছুটে যাই, আমাদের অজান্তেই কেমন করে আমরা একে দূষিত করি?? ঠিক এমনি কিছু দৃশ্য আপনাদের সামনে তুলে ধরছি। এই পরিস্থিতির প্রেক্ষিতে আপনার কি করনীয়, তা নাহয় আপনার উপরি ছেড়ে দিলাম।
(ছবিগুলো বড় আকারে দেখতে ছবিতে ক্লিক করুন)
মহিউদ্দিন আহমদ
মৃত্তিকা, পানি ও পরিবেশ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়